(১) ধারা ৬৮ বা ধারা ৬৯ এর অধীন কোন ব্যক্তিকে অর্থ ফেরৎ প্রদান করা হইবে না, যদি না এবং যতক্ষণ না আবেদনকারী চলতি কর মেয়াদ পর্যন্ত সকল মূসক দাখিলপত্র পেশ করেন।
(২) কোন ব্যক্তির নিকট ফেরৎ দাবিকৃত অর্থ প্রদেয় হইলে, কমিশনার ফেরৎযোগ্য অর্থ হইতে প্রথমে এই আইনের অধীন উক্ত ব্যক্তির নিকট পাওনা বকেয়া করের দায়-দেনা (সুদ, দন্ড বা জরিমানাসহ) হ্রাস করিবেন।
(গত ০৭.১২.২০২০ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে চেয়ারম্যান মহোদয়ের সভাপতিত্বে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে অনুষ্ঠিত রিফান্ড সংক্রান্ত সভায় বিচারাধীন কোন বকেয়া থাকলে তা সমন্বয় না করে রিফান্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
ফেরৎযোগ্য অর্থ হতে ২০১২ সনের আইনের অধীন সৃষ্ট বকেয়া হ্রাস করা যাবে। ১৯৯১ সনের আইনের আওতায় সৃষ্ট বকেয়া ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। এ বিধান সৃষ্টির কারন হচ্ছে ১৯৯১ সনের আইনের অধীন বকেয়া ধারা ১৩৭ এর উপ-ধারা (২) এর (গ) মোতাবেক ঐ আইনের আওতায় আদায় করা হয়।)
(৩) উপ-ধারা (২) প্রয়োগের পর, যদি কোন অর্থ অবশিষ্ট থাকে এবং উহার পরিমাণ অনূর্ধ্ব ৫০,০০০.০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা হয়, তাহা হইলে কমিশনার উহা ফেরৎ প্রদান না করিয়া উক্ত অর্থ বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত কোন কর মেয়াদে হ্রাসকারী সমন্বয় হিসাবে গণ্য করিবার লক্ষ্যে নিবন্ধিত ব্যক্তিকে অনুমতি প্রদান করিতে পারিবেন।